নিষিদ্ধ সংঘটন (হিযবুত তাহ্‌রীর.)……এখন প্রকাশ্যে

প্রকাশ্যে হিযবুত তাহ্‌রীর৫ই আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পরই আগস্টে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ ভবনের সামনে সভা করতে দেখা যায় হিযবুত তাহ্‌রীরের কর্মীদের।

সাদা কালো কাপড়ে ইসলামের কলেমা লেখা পতাকা, খিলাফতের দাবি সম্বলিত ব্যানার লিফলেট নিয়ে শ’খানে কর্মী সেখানে উপস্থিত ছিল। একই দিনে সংগঠনটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে একটি সভা করে।

এছাড়া সরকার পতনের পর হিযবুত তাহ্‌রীর ঢাকা ও ঢাকার বাইরে বিভিন্ন সভা সমাবেশ ও মিছিল কর্মসূচি পালন করেছে।এছাড়া বিভিন্ন জায়গায় স্টল দিয়ে দাওয়াতি কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। অগাস্ট মাসে বন্যার সময় ‘ভারতের পানি আগ্রাসনের প্রতিবাদ’ শিরোনামে হিজবুতের ব্যানারে ঢাকায় বড় বিক্ষোভ মিছিল করতে দেখা গেছে।

৯ই সেপ্টেম্বর ঢাকার প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন ডেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে হিযবুত তাহ্‌রীর। সরকার পতনের পর সৃষ্ট পরিস্থিতিতে প্রকাশ্য রাজনীতিতে আসার চেষ্টা দেখা যাচ্ছে হিযবুত তাহ্‌রীরের।সরকার পতনের পর থেকে প্রকাশ্যে এসেছে হিযবুত তাহ্‌রীরছবির ক্যাপশান,সরকার পতনের পর থেকে প্রকাশ্যে এসেছে হিযবুত তাহ্‌রীরহিযবুত তাহ্‌রীর দাবি করছে সরকার পতনের আন্দোলনে তাদের কর্মীরাও সক্রিয় অংশগ্রহণ করেছে। সংগঠনের পক্ষে মিডিয়া সমন্বয়ক ইমতিয়াজ সেলিম জানান, পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে তাদের কর্মীরা সংগঠনের ব্যানার ছাড়াই মাঠে ছিল।

“ইনক্লুডিং জেন-জি হিযবুত তাহ্‌রীর একটা ইন্টেলেকচুয়্যাল এবং পলিটিক্যাল লিডিং ফোর্স। ডেফিনিটলি আমরা মাঠে ছিলাম। কিন্তু এই আন্দোলনটা স্বতস্ফূর্ত যে গণঅভ্যুত্থান এটা কোনোভাবে যাতে কালার না হয় এবং কোনোভাবে যাতে এটাকে কেউ প্রভাবিত করতে না পারে আমরা খুবই সতর্কতার সাথে উইদাউট আওয়ার ব্যানার, আমরা মাঠে ছিলাম।”তবে কী পরিমাণ কর্মী মাঠে ছিল, হতাহতের সংখ্যা কত সেটি সুনির্দিষ্ট করে বলেনি তারা। এছাড়া বাংলাদেশে সংগঠনটির শীর্ষ নেতৃত্বে কে আছেন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের আগে সেটিও প্রকাশ করতে চায় না হিজবুত তাহ্‌রীর।

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *